Shiplu Kumar Barmon Blog
  • প্রথম পাতা
  • সংখ্যালঘু
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
  • ধর্ম
  • সমসাময়িক
  • আমার সম্পর্কে
No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • সংখ্যালঘু
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
  • ধর্ম
  • সমসাময়িক
  • আমার সম্পর্কে
No Result
View All Result
Shiplu Kumar Barmon Blog
No Result
View All Result

মুসলমানরা রমজান নামক উৎসবটি আসলে নকল করেছে প্যাগানদের থেকে

Shiplu Kumar Barmon by Shiplu Kumar Barmon
April 19, 2020
Share on FacebookShare on Twitter

আমার এই কথা গুলো শুনলে হয়তো খারাপ লাগতে পারে। কিন্তু সত্য সবসময়ই তেতো হয়। যাক যা বলছিলাম। আসলে রমজান বা রামাদান কিন্তু একটি অনঐস্লামিক উৎসব। এটি মূলত প্যাগান বা পৌত্তলিকদের উৎসব ছিল।

ইসলামের পূর্ববর্তী সময়ের রমজান ও বর্তমানের ইসলামি রমজানের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে, তাদের মধ্যে হল, ইসলাম প্রতিষ্ঠার পূর্বে আরব দেশে এই রমজান নামের উৎসবটি মূলত ছিল পৌত্তলিক গোত্রের রেওয়াজ, কিন্তু এই বর্তমানের ইসলামের রমজান মূলত সারাবিশ্বের সব মুসলিমদের পালন করতে হয়। তবে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পূর্বের রমজান এবং বর্তমান ইসলামের রমজানের মধ্যে একটি বিষয়ে মিল আছে যে, উভয়েই খাদ্য, পানি ও যৌন সঙ্গম থেকে বিরত থাকে। এর থেকে এটা খুব ভালোভাবেই প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানরা আসলে প্যাগানদের এই উৎসবকে হুবহু নকল করেছে এবং এর যথাযথ প্রমাণ মেলে সহিহ বুখারীতে।

সহিহ বুখারী 5: 58: 172 – থেকে আয়েশা দ্বারা বর্ণিত,” আশুরার দিনে প্রাক ইসলামিক যুগে অজ্ঞ কুরাইশ গোত্র উপবাস করত. নবী এই দিনে রোজা রাখতেন, অতঃপর যখন তিনি মদীনায় হিজরত করলেন, তিনি উপবাস করলেন এবং মুসলমানদের উপর রমজান ফরয করা হয়েছিল, তখন আশুরার দিনে রোজা রাখা বা না রাখা ইচ্ছার উপর নির্ভর করত”। আশুরার রোযা (মহররম এর দশম) একটি কুরাইশ পৌত্তলিক অনুশীলন থেকে অনুকরণকৃত। রমজানের রোযা পরবর্তীতে সেবিয়ান ঐতিহ্য থেকে এসেছিল। সেবিয়ানদের কুরআন [সূরা আল-বাকারাহ 2:62], [আল-হাজ্ব 22:17], [আল মায়েদাহ্; 5:69] এর মধ্যে কয়েক আয়াতে খ্রিস্টান ও ইহুদি সহ উল্লেখ করা হয়। সেবিয়ানরা, একটি অমুসলিম ইরাকি উপজাতি যারা একেশ্বরবাদের প্রতি বিশ্বাস করত, বছরের ৩০ দিন রোজা রাখত এবং প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত প্রার্থনা করত।

শুধু রমজানের রোযাই নয়, অন্যান্য পৌত্তলিক ধর্মানুষ্ঠান যা ইসলামে ছিল না, পরবর্তীতে ইসলামে চালু করা হয়। মক্কায় কাবা মূর্তিপূজার একটি কেন্দ্র ছিল, যার ভিতরে ৩৬০টি মূর্তি কাবা রাখা হয়েছিল। সহিহ বুখারি থেকে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (3:43:658) থেকে বর্ণিত, মুহম্মদ মক্কা প্রবেশ করলেন এবং (যে সময়ে) কাবায় ৩৬০ টি মূর্তি ছিল. তিনি একটি লাঠি দিয়ে যা তাঁর হাতে ছিল তা দিয়ে প্রতিমায় আঘাত করা শুরু করেন এবং বলতে থাকেন, ” সত্য (ইসলাম) এসেছে এবং মিথ্যা (অবিশ্বাস) বিলুপ্ত হয়েছে”। তখন কালো পাথর বা আল-হাজর আল-আসওয়াদ কাবার কেন্দ্রীয় বস্তু হয়ে ওঠে, এটা অনেক পাথরগুলির একটি যা প্রাক ইসলামী মুশরিকদের দ্বারা স্থাপন করা হয়েছিল, এই কালো পাথরে প্রাক ইসলামী যুগে পৌত্তলিক পূজার সময় মানুষ চুমো দিত। মুহাম্মদ সম্পূর্ণরূপে মূর্তিপূজা বন্ধ করেননি, কিন্তু তিনি হাজরে আসওয়াদকে রাখতে দেন যাতে লোকেরা পাথরে চুমো খেতে পারে।এটাই সেই প্রাক ইসলামী পৌত্তলিক পাথর যে পাথরে মুসলমানরা হজ্ব ও ওমরাহের সময় চুমু খায়। মুসলিম ঐতিহাসিকগণ এও বিশ্বাস করেন যে এই কালো পাথর একটি পৌত্তলিক দেবতা ‘লাত’, যে তৎকালীন দেবতা আল্লাহ্‌র (পৌত্তলিক চাঁদ-দেবতার) তিন মেয়ের এক মেয়ে ছিল।

একুশ শতকের মুসলিমরা বিশ্বাস করে যে ব্ল্যাক স্টোন আদম এবং ইভ এর আমলে স্বর্গ থেকে পতন হয়েছিল, তারা এও বিশ্বাস করেন এই পাথর মূলত সাদা ছিল, কিন্তু পরবর্তীতে মানুষের পাপ শুষে কালোতে পরিনত হয়েছে।

প্রাক ইসলামী মুশরিকদের প্রতিদিন পাঁচবার মক্কামুখী হয়ে প্রার্থনা করত। পার্সি জোরাওস্ট্রিয়ান জাতিও পাঁচবার প্রার্থনা করত সূর্য বা আগুন মন্দিরের দিকে মুখ করে। নামাজের আগে, অগ্নি উপাসকরা নিজেদের পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ৫ বার প্রার্থনা করত সুতরাং আজকাল যে নামাজ পড়া হয় তা ইসলামের উদ্ভাবন নয়, শুধু অগ্নি উপাসকদের প্রার্থনার একটি মডার্ন রুপ মাত্র। সহীহ বুখারী হাদিস (বই ৮,হাদিস নং ৩৪৫) পড়লে জানা যায়, যখন মুহাম্মদ স্বর্গে আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করতে যায়, আল্লাহ দিনে ৫০ বার নামাজের দাবি জানান, কিন্তু নবী মুসার সাহায্যে মুহাম্মদ আল্লাহর সঙ্গে দরকষাকষি করে শেষে তিনি সফল হয়েছিলেন ৫০ ওয়াক্ত নামাজকে ৫ ওয়াক্তে নামিয়ে আনতে। কুরআন (4:28) বলে, ‘আল্লাহ তোমাদের বোঝা হালকা করতে চায়, কারণ মানুষকে দুর্বলভাবে তৈরি করা হয়েছে।

কুরানে বলা হয়েছে,”আর তোমরা পানাহার করো, যতক্ষণ না কালো রেখা থেকে ভোরের সাদা রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর রাত পর্যন্ত রোজা পূর্ণ করো।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৮৭)। কিন্তু পৃথিবীর অনেক অঞ্চলে কখনো সূর্য ডোবে না, সেক্ষেত্রে কি করা হবে তার বর্ণনা কুরআন হাদিসে কোথাও বলা নেই। ইসলাম জ্ঞানীরা কেউ মক্কার টাইম ফলো করতে বলেন অথবা পার্শ্ববর্তী দেশের টাইম ফলো করতে বলেন। তাহলে প্রশ্ন হল, আল্লাহ অথবা মুহম্মদ কি জানতেন না, এমন কোন দেশের অঞ্চল আছে যেখানে বছরের ৬ মাস সূর্যাস্ত হয় না?

কোন দেশে কেউ ৯ ঘন্টা রোজা রাখছে আবার কেউ ২১ ঘন্টা। এই বৈষম্য কেন? যে ২১ ঘন্টা রোজা রাখছে তার পুন্য কি ৯ ঘণ্টা রোজাদারের সমপরিমান?

অনেক অ-ইসলামিক পৌত্তলিক ধর্মানুষ্ঠান এখন ইসলামী ধর্মানুষ্ঠান হিসাবে পরিচিত হয়। পৌত্তলিকদের ক্রিসেন্ট মুন, চন্দ্র দেবতার সিম্বল, তাওয়াফের প্রতীক, ইহরামের প্রতীক ইসলাম দ্বারা কপি অথবা চুরি করা হয়েছে। মুসলমানরা এখন আকাশে একটি চাঁদের উপর নির্ভর করে দেখে তাদের রোজা শুরু করে যেটা পৌত্তলিকদের অনুরুপ। রমজান মুসলমানদের জন্য একটি এক ধরনের মাসব্যাপী খাদ্য উৎসব, যেখানে মুসলমানদের এই মাসে সংযম করবে অথবা কম খাবে বলে আশা করা হয়. কিন্তু বাস্তবে, মুসলমানরা অন্য কোন মাসের তুলনায় রমজান মাসেই বেশি খায়।

রমজান মাসে স্ত্রীদের আদর করা নিয়ে অনেক হাদিস আছে, যার মধ্যে একটি ইন্টারেস্টিং হাদিস হল, রোজার সময়ে বয়স্ক স্বামীরা তার কম বয়স্কা স্ত্রীকে আদর করতে পারবে যেখানে যুবকদের স্ত্রীকে আদর করতে মানা করা হয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখেনা, মুহম্মদ সেই সময়ে বৃদ্ধ ছিলেন।

বুখারী হাদিস, আয়েশা দ্বারা বর্ণিত, খন্ড ৩, ১৪৯ , ”মুহাম্মদ রোজাকালীন সময়ে স্ত্রীদের চুমু দিতেন এবং আলিঙ্গন করতেন এবং তোমাদের মধ্যে যে কারো চেয়ে তার ইচ্ছাশক্তি নিয়ন্ত্রিত ছিল”।

বুখারী হাদিস, খন্ড ৩, ১৫১তে বর্ণিত, তিনি জয়নবের সাথে ( উম্মে সালমার কন্যা) একই পাত্রে গোসল করতেন, এবং তাকে চুমু খেতেন রোজা থাকা সত্ত্বেও।

হাদিস গ্রন্থ ১৩, হাদিস নাম্বার ২৩৮১ তে আবু হুরায়রা দ্বারা বর্ণিত, এক ব্যাক্তি প্রশ্ন করে রোজা থাকা অবস্থায় স্ত্রীকে আলিঙ্গন করা যাবে কিনা। মুহম্মদ তাকে অনুমতি দেন। কিন্তু যখন আরেকজন ব্যাক্তি একই প্রশ্ন করেন, তাকে মানা করেন। যাকে অনুমতি দেন, সেই লোক বৃদ্ধ ছিলেন, এবং যাকে মানা করলেন সে ছিল তরুন।

হাদিস গ্রন্থ ১৩, হাদিস নাম্বার ২৩৮০ তে আয়েশা দ্বারা বর্ণিত, মুহম্মদ তাকে চুমু দিতেন এবং তার জিহ্বা চুষতেন, রোজা থাকা অবস্থায়।

না খেয়ে থাকলে অথবা যৌনক্রিয়া না করলেই যদি গরিবের কষ্ট বোঝা যেত, তাহলে পৃথিবীতে এখনো এত গরিব, ক্ষুধার্ত মানুষ কেন না খেতে পেয়ে মারা যাচ্ছে সেই প্রশ্ন কিন্তু রয়েই যাচ্ছে। আর যদি ইসলামকে দোষ না দিয়ে মুসলিমদের ঈমানের দোষ দিয়েই থাকেন, তবে রমজান নামক ভোজের উৎসব পালনের সার্থকতা কোথায়?

Shiplu Kumar Barmon

Shiplu Kumar Barmon

Related Posts

ওলামা লীগ একটি বিষধর সাপের নাম!
ধর্ম

ওলামা লীগ একটি বিষধর সাপের নাম!

November 3, 2019

যারা বাংলাদেশের রাজনীতির খোঁজ খবর রাখেন তারা সকলেই ওলামা লীগ নামের একটি সংগঠনের নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন, তারা হঠাত করেই মাঝে মধ্যে উদয় হয় এবং কিছু ফতোয়া যারই করে আবার গর্তে লুকিয়ে পড়ে। আর এসবের কারনেই তারা দিনদিন অনেক জনপ্রিয়...

অনুভূতিঃ প্রতিনিয়ত হুঁচট খাচ্ছে মানবতা ও নৈতিকতা
ধর্ম

অনুভূতিঃ প্রতিনিয়ত হুঁচট খাচ্ছে মানবতা ও নৈতিকতা

July 17, 2019

একটি বিষয়ে কারোরই দ্বিমত করার কোন সুযোগ নাই যে মানুষের অনুভূতি কিন্তু সেই ব্যক্তির অত্যন্ত ব্যক্তিগত একটি বিষয়, কিন্তু এটাকে নিয়ে প্রায়ই টানাহেঁচড়া করা হয়। সকল মানুষেরই অনুভব ও অনুভূতি থাকে তবে খুবই ব্যক্তিগত এবং সুপ্ত অবস্থায় থাকে, যা...

আওয়ামী সরকারের ধর্ম ব্যবসা
ধর্ম

আওয়ামী সরকারের ধর্ম ব্যবসা

April 20, 2019

আমার মনে একটি প্রশ্ন বরাবরই ঘুরপাক খাচ্ছে। প্রশ্নটি সরাসরি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের প্রতিঃ আপনারা যাদের অর্থের লোভ দেখিয়ে জিহাদের পথ থেকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন, তারা কি আদৌ অর্থের জন্য জিহাদ করছে? আসলেই কি অর্থ দিয়ে সব করা সম্ভব!?...

হেফাজতী বুদ্ধিজীবীরা বাউল সাধকদের ভয়েই ভীত
ধর্ম

হেফাজতী বুদ্ধিজীবীরা বাউল সাধকদের ভয়েই ভীত

February 9, 2019

ইদানীং দেখছি বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে এক অন্যরকম প্রতিযোগিতা দেখা যাচ্ছে। এই প্রতিযোগিতা আসলে ভিন্ন টিভি চ্যানেলগুলোর মধ্যে, কে কতো বেশি কওমি হুজুর আনতে পারে এবং কার প্রোগ্রাম কত বেশি গরম হয় তারই এক উন্মত্ত প্রতিযোগিতা চলছে। এসব টিভি প্রোগ্রাম...

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আমার সম্পর্কে

Shiplu Kumar Barmon Blog

শিপলু কুমার বর্মন

ব্লগার ও অধিকার কর্মী

আমি শিপলু কুমার বর্মন, নেত্রকোনা জেলার সদর উপজেলায় জন্মগ্রহন করি ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। আমি কোন লেখক বা সাহিত্যিক নই। সমাজের গোঁড়ামি বা কুসংস্কার যখন মানুষের মনকে বিষিয়ে তোলে এবং তার থেকে যখন কোন নির্দিষ্ট সমাজ বা গোষ্ঠীর ক্ষতি সাধন হয় তখনই কোন না কোন ব্যক্তি মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সমাজের ঐ ভণ্ডামি বা খারাপ কাজগুলোকে আঙ্গুল দিয়ে তুলে ধরতে চায়, আমি তাদের মধ্যে একজন।

গত ১৫-২০ বছর ধরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন, অগ্নি সংযোগ, প্রতারণা ও হুমকির হার অতি মাত্রায় বেড়ে গেছে। যার ফলে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘুরা বাংলাদেশে কমে যাচ্ছে এবং দেশে ত্যাগে বাধ্য হচ্ছে। আর এর সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত মুসলিম সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের কিছু অংশ এবং সরকারি দলের কিছু অসৎ দলনেতা। আমাদের পরিবারও বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন, প্রতারণা ও হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি বৈরী ভাবাপন্ন সরাসরি স্বীকার করার মতো সৎ সাহস তাদের নেই বা তারা স্বীকার করতে লজ্জা পান। দেশের সরকার ও মুসলিম সম্প্রদায়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবার ভয়ে কোন সরকারই এই অপ্রিয় সত্যটাকে মানতে নারাজ। আর এই অপ্রিয় সত্যটাকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে আমার একটু প্রয়াস বা চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।

বিভাগসমূহ

  • অন্যান্য (3)
  • ধর্ম (10)
  • বাংলাদেশ (7)
  • রাজনীতি (5)
  • সংখ্যালঘু (3)
  • সমসাময়িক (5)
  • প্রথম পাতা
  • সংখ্যালঘু
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
  • ধর্ম
  • সমসাময়িক
  • আমার সম্পর্কে

কপিরাইট © ২০১৭ – ২০২০ শিপলু কুমার বর্মণ | সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • সংখ্যালঘু
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
  • ধর্ম
  • সমসাময়িক
  • আমার সম্পর্কে